যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস এর তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার বেলা ১টা ৫ মিনিটে এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৩।
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল নেপালের কোদারি থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে এবং ভূপৃষ্ঠের ১৫ কিলোমিটার গভীরে।
ওই এলাকা থেকে নেপালের রাজধানীর কাঠমান্ডু ৭৬ কিলোমিটার দূরে। গত ২৫ এপ্রিল ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে দেশটিতে আট হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
ওই ভূমিকম্পে বাংলাদেশেও দেয়াল চাপা পড়ে বা হুড়োহুড়িতে অন্তত চারজনের মৃত্যু হয়।
মঙ্গলবার ভূকম্পন অনুভূত হওয়ার পর বাংলাদেশে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য পাওয়া না গেলেও নেপালে ভবনধসে ৪ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
দুপুরে ভূমিকম্পের সময় ঢাকার বহুতল ভবনগুলো কেঁপে উঠলে আতঙ্কে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন অনেকে। সড়কে বহু গাড়িকে হর্ন বাজাতে শোনা যায়।
এরপর দেড় ঘণ্টার মধ্যে নেপালের বিভিন্ন স্থানে দফায় দফায় পরাঘাত অনুভূত হতে থাকে, যার মধ্যে পাঁচটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫ এর বেশি।
এর মধ্যে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার একটি ভূমিকম্প হয় ১টা ৩৬ মিনিটে, যা বাংলাদেশ থেকেও স্পষ্ট অনুভূত হয়।
সূত্রঃ http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article967173.bdnews
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস